শিশুদের মাথার ত্বকে ফুসকুড়ি বা সেবোরিক ডারমাটাইটিস কেন হয়?
শিশুর মাথার ফুসকুড়ি
শিশুদের মাথার ত্বকে প্রায়ই ফুসকুড়ি ওঠে। এ সমস্যার নাম সেবোরিক ডারমাটাইটিস।
শিশুর প্রথম বছর বয়সে ও প্রাক্-যৌবনকালে বেশি হতে দেখা যায় এটি। বিশেষত জন্মের পর চার থেকে আট সপ্তাহ বয়সে মাথা লাল ফুসকুড়িতে ভরে যায়। প্রথমে মাথার নরম অংশে ওঠে বলে এর অন্য নাম ‘ক্রাডল ক্যাপ’। দ্রুত চিকিৎসা না করলে শিগগিরই পুরো মাথায়, কপালে, কানের পেছনে, ভ্রু ও চোখের পাতায়, থুতনিতে, হাতের তালুতে, বগলের নিচে এমনকি দেহের সর্বাংশে ছড়িয়ে পড়তে পারে। মা-বাবারা দেখে ভয় পেয়ে গেলেও সাধারণত এই র্যাশ বা গুটি শিশুর শরীরে কোনো জ্বালাযন্ত্রণা দেয় না, চুলকানিও হয় না।
বড় ধরনের সমস্যা না করলেও চিকিৎসা সহজ। শিশুদের মাথায় আচ্ছা করে তেল মেখে দেওয়া বন্ধ করতে হবে। ত্বকের অতিরিক্ত তৈলক্তা ও আর্দ্রতা এই সমস্যা বাড়িয়ে দেয়। অ্যান্টি সেবোরিক শ্যাম্পু দিয়ে প্রতিদিন বা এক দিন পরপর শ্যাম্পু করতে হবে। এতে উপকার না পাওয়া গেলে চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী মলম লাগাতে হবে। চিকিৎসা করালে দ্রুত সেরে যায় কিন্তু তিন থেকে চার মাস পর্যন্ত বারবার হতে পারে।
শিশুর প্রথম বছর বয়সে ও প্রাক্-যৌবনকালে বেশি হতে দেখা যায় এটি। বিশেষত জন্মের পর চার থেকে আট সপ্তাহ বয়সে মাথা লাল ফুসকুড়িতে ভরে যায়। প্রথমে মাথার নরম অংশে ওঠে বলে এর অন্য নাম ‘ক্রাডল ক্যাপ’। দ্রুত চিকিৎসা না করলে শিগগিরই পুরো মাথায়, কপালে, কানের পেছনে, ভ্রু ও চোখের পাতায়, থুতনিতে, হাতের তালুতে, বগলের নিচে এমনকি দেহের সর্বাংশে ছড়িয়ে পড়তে পারে। মা-বাবারা দেখে ভয় পেয়ে গেলেও সাধারণত এই র্যাশ বা গুটি শিশুর শরীরে কোনো জ্বালাযন্ত্রণা দেয় না, চুলকানিও হয় না।
বড় ধরনের সমস্যা না করলেও চিকিৎসা সহজ। শিশুদের মাথায় আচ্ছা করে তেল মেখে দেওয়া বন্ধ করতে হবে। ত্বকের অতিরিক্ত তৈলক্তা ও আর্দ্রতা এই সমস্যা বাড়িয়ে দেয়। অ্যান্টি সেবোরিক শ্যাম্পু দিয়ে প্রতিদিন বা এক দিন পরপর শ্যাম্পু করতে হবে। এতে উপকার না পাওয়া গেলে চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী মলম লাগাতে হবে। চিকিৎসা করালে দ্রুত সেরে যায় কিন্তু তিন থেকে চার মাস পর্যন্ত বারবার হতে পারে।
No comments